মোঃ মাসুদ নরসিংদী
নরসিংদীর মাধবদীথানাধীন বিরামপুরে মোতালিব মিয়ার বাড়িতে ১০ টি অবৈধ গ্যাস চুলা চলছে নিয়মিত। বাণিজ্যিক ভাবে তিনটি রেস্টুরেন্ট ও কাঁচ্চি বিরিয়ানি হাউজে ভাড়া দিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন মোতালিব ও তিতাস গ্যাসের অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারীরা। তিতাস গ্যাসের অসাধু লাইনম্যান ও ক্যাশিয়ার মজিবুর তার সাথে সংশ্লিষ্ট নামধারী অসাধু সাংবাদিক ও স্হানীয় প্রতিনিধি সহ জড়িত বলে জানা যায়। প্রতিবেদক সরেজমিনে মাধবদী’র বিরামপুর গেলে এ দৃশ্য চোখে পড়ে। অবস্থা দৃশ্যমান হয় যে বড় বড় ১০ টি অবৈধ গ্যাস চুলা বসিয়ে নীচ তলায় এবং চারতলা বিল্ডিং-য়ের তিন তলায় আল্লাহর দান কাঁচ্চি বিরিয়ানি , হাজি কাচ্চি ঘর বিরানি , হোটেলের রান্না করছে।[ লক্ষনীয় যে,গোপনীয়তা রক্ষা করে রান্না করে ] ইতি পূর্বে এই সমস্ত হরেক নামের বিরিয়ানির হোটেলগুলো ঘোড়া ও অন্যান্য বন্য পশুর মাংস দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করে বিক্রির অভিযোগে মাধবদীর মেয়র আলহাজ্ব মোশাররফ হোসেন( মানিক) একমাস সকল বিরানি হাউজ বন্ধ রেখেছিল।কিন্তুু পরের মাসে আরো উন্নত ডেকোরেশনে কি কারণে আবারো চালু হয়েছে।উল্লেখ্য যে,বিরিয়ানির বাবুর্চি ও মালিকরা অধিকাংশ অন্যান্য জেলার লোক বটে। এই ধরনের অপকর্ম তারা করছে গ্যাসের লাইন গুলো সম্পূর্ন ঝুঁকিপূর্ণ হালকা চিকন হর্শ প্লাস্টিকের পাইপ দিয়ে সংযোগ করানো। আমাদের এ প্রতিবেদক সরেজমিন মাধবদী’র বিরামপুর গেলে বিল্ডিং-য়ের মালিক মুতালিব মোটা মাসহরা দেয় বিদায়,তিনি বলেন মাধবদী’র দুই সাংবাদিক, নরসিংদীর এক সাংবাদিক এবং তিতাস গ্যাসের লাইনম্যান ও ক্যাশিয়ার মজিবুরকে অতি চড়া অর্থ উৎকোচের বিনিময়ে মাসিক চুক্তিতে তারা অবৈধ গ্যাসের চুলা ব্যবহার করছেন। তিনি বলেন আমার বাড়িতে অবৈধ গ্যাস আছে। আপনারা যত পারেন রিপোর্ট করেন। এতে তার কোন আপত্তি নেই। তিতাস গ্যাসের ক্যাশিয়ার মজিবুরকে মোটা অংকে মাসিক চুক্তিতে টাকা দিয়ে থাকি। তিতাস গ্যাস নিয়মিত তার কাছ থেকে চুক্তিভিত্তিক মোটা অংকের টাকা নিচ্ছেন অবৈধ গ্যাস চুলা ব্যবহারের জন্য।এই সমস্ত জানতে পেরে আমি ও আমার সহযোগীরা মিলে এ ব্যাপারে নরসিংদী গ্যাস অফিসের প্রধানের কাছে মৌখিক ভাবে বললে আমলে নিবেন বলে- নেননি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যোগ উপযোগী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন ও চৌকস জনতার নাগরিকগন।
বিস্তারিত ভিডিও নিউজ আসছে আমাদের সাথে থাকুন