মোঃ নুরুল আলম
বান্দরবান জেলার লামা ও আলীকদম উপজেলা সিএনজি মালিক সমিতি ও চালক সমিতি লামা পৌর বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান ধর্মঘট করেন। মালিক ও চালক সমিতির ভাষ্য দীর্ঘ দেড় বছর যাবত। তাদের 250/300 শত সিএনজি লামা, আলীকদম, চকরিয়া উপজেলার মধ্যে যাত্রী সেবা দিয়ে আসতেছে। বাস পুরা হতে ৪০ জন লাগে, জিপ পুরা হইতে ১৪ জন লাগে, লোক পুরানা হওয়া পর্যন্ত বাস এবং জীব চকরিয়া যায় না। রিজার্ভ করতে গেলেও অনেক টাকা লাগে। সেখানে চারজন মানুষ হলে অল্প টাকা দিয়ে রিজার্ভ করে যেতে পারে যে কোন মুহূর্তে। যাত্রীদের সেবায় দিন নেই, রাত নেই, ইমার্জেন্সি রোগী,ডেলিভারি রুগি নিয়ে। কখনো মালুম ঘাট, কখনো কক্সবাজার, কখনো চট্টগ্রাম জনগণের পাশে থেকে জরুরী সেবা দিয়ে আসতেছে। লামা,আলীকদম হইতে যে সকল সিএনজি চকরিয়া যায়। সেই সকল সিএনজিতে লোক উঠা নামা করতে দেয় না চকরিয়ায়। চকরিয়া বাস টার্মিনালের বাহিরে একটি সিএনজি স্টেশন করে ছিল সেটা ভেঙে দিয়েছে এবং ড্রাইভার দেরকে মারধর করেছে। দুইদিন যাবত তারা চকরিয়া মালিক, চালক আরকান সমিতি ও আলীকদম সেনাবাহিনী জুন সদর, ইয়াংছা আর্মি ক্যাম্প, লামা থানা বিভিন্ন মহলের সাথে আলোচনা করেছেন। সহযোগিতা চেয়েছেন, কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোন সূরাহা হয়নি। তারা বলেছেন আজ,কালকের মধ্যে যদি এর কোন সূরাহা না হয় প্রয়োজনে আরো বড় ধরনের কর্মসূচি দিবেন তারা।