এম, এ কাশেম, বিশেষ প্রতিনিধি চট্টগ্রাম :: গত কয়েক দিন যাবত অমুসলিম (ইহুদী রাষ্ট্র) রাষ্ট্র ইসরায়েল কর্তৃক মুসলিম রাষ্ট্র ফিলিস্তিন এর মানুষের নির্বীচারে গুলিবর্ষণ সহ নানাবিধ: ভাবে হত্যা যজ্ঞ চালানোর প্রতিবাদে অপর মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল পৃথক পৃথক ভাবে হলে ও সারাদেশে ঘটনার নিন্দা-ধিক্কার জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল সহ সভা-সমাবেশ করেছে। এবং তা অব্যাহত রেখে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। রাজনৈতিক দল গুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠন সহ নানাবিধ: পেশার মানুষরা তাতে সম্পৃত্ত হয়ে বাদ-প্রতিবাদ জানিয়ে যাচ্ছেষ। এর ফাঁকে নানাবিধ: অপকর্ম চালিয়ে দেশের ক্ষতিকরার কাজে মত্ত থেকে বিভিন্ন স্থানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাংচুর সহ লুটতরাজ চালায় বলে ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সুবাদে অনেক টা জানতে ও পেরেছেন।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন বিষয় নিয়ে দেশের প্রধান চালিকাশক্তি বন্দর নগরী চট্টগ্রাম সহ অন্যান্য স্থানে ওই অমুসলিম দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন পন্য ভাংচুর সহ নষ্ট করে দেয়ার অজুহাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও লুটতরাজ ঘটনা ঘটে গেছে সে নিয়ে কিছু কথা না বললেই নয় বলে চট্টগ্রামের অনেক জ্ঞান সম্বৃদ্ধ মানুষ তাদের মতামত ব্যক্ত করেছেন। অনেকেই তাদের মতামতের ভিত্তিতে প্রশ্ন রেখে বলেছেন-ওই কান্ড যারা করেছে তারা কারা? এর জবাব কিন্তু বিএনপি ও জামায়াত কে দিতে হবে।
কারণ হিসেবে তারা মনে করেন, বিএনপি-জামায়াত সেই বিষয়টি মাথায় রেখে আগে ভাগে পাহারায় থেকে তা প্রতিহত করতে পারলো না কেনো? ওই রকম কিছু পরাজিত কোনো শক্তি করতে পারে কি না তা তাদের মাথায় রাখা উচিত ছিলো। ওই ঘটনার পর সব কিছু কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি বলে ও তারা মন্তব্য করেন তারা।
তারা বলেন, এখনো কিন্তু আরো অনেক বাকি রয়েছে বলে অনুমানে রেখে আগামী দিন-রজনীর জন্য বিএনপি ও জামায়াত কে প্রস্তুত থাকতে হবে।
