স্টাফ রিপোর্টার রামবাবু বর্মন
ক্ষেতলাল উপজেলার বড়তারা ইউনিয়নের মোঃ খয়ের উদ্দিন নামে এক কৃষক পাঁচ বিঘা তরমুজ চাষ করেছেন , সরজমিনে গিয়ে কথা বললে ,এই কৃষক বলেন। আমি এবারে পাঁচ বিঘা বিভিন্ন ধরনের তরমুজ রোপন করেছি ।
প্রতি বিঘাতে আমার ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা খরচ হয়, তরমুজ ভালো হলে দাম ভালো থাকলে এক বিঘায় ১ লক্ষ ২০ -৩০ হাজার টাকা বিক্রি করা যাবে বলে আশা করছি ,এই কৃষক আরো বলেন আমাদের জয়পুরহাটে তেমন তরমুজের চাষ ছিল না ,এ দানিং প্রচুর পরিমাণ তরমুজ চাষ হয়। আমাদের এই এলাকার চাহিদা মিটেও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্রি হয়ে থাকে।
এই এলাকার রাস্তার দুই পাশে সবুজ-হলুদ মিশ্রণে ধান ক্ষেতে পুরো মাঠে বাতাসে দোল খাচ্ছে ধানের চারা, এরই মাঝে মাঝে রয়েছে রঙিন তরমুজ ক্ষেত আর ক্ষেতের মাচায় ঝুলছে। রং-বেরংয়ের তরমুজ, কোনোটার উপরিভাগ হলুদ, ভেতরে লাল টকটকে, আবার কোনটির উপরিভাগ গাঢ় সবুজ, ভেতরে হলুদ।
এসব তরমুজ ক্ষেত থেকে তুলে পথের পাশে এক স্থানে জড়ো করছেন কৃষক ,পথ দিয়ে চলাচলকারী ব্যক্তিরা এসব তরমুজ দরদাম করে কিনছেন এবং এই তরমুজ ইঞ্জিলচালিত ভটভটি , সিএনজি ও কাভার্ডভ্যানে করে পাঠানো হচ্ছে শহরের বড় বড় হাট বাজারে।