ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে,আজকের বুড়িমারী এক্সপ্রেস

Spread the love
Print Friendly, PDF & Email
image_pdfimage_print

জন্মভূমি নিউজ ডেক্স
আজ চব্বিশ (২৪ শে জুন ২০২৪ ইং) রোজ সোমবার।
ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের লাল মণীরহাট অভিমুখী আন্তঃনগর আজকের বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনটি আজকে প্রায় এক ঘন্টা ত্রিশ মিনিট বিলম্ব নিয়ে ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। যাওয়ার পথে লক্ষ্য করে দেখা যায় বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিমান বন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়ার পর ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন ব্যতীত অন্য আর কোন ষ্টেশনে যাত্রা বিরতি নেই অর্থাৎ প্রায় দুইশত কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথ টুকুর মধ্যে কোন যাত্রা বিরতি না থাকায় ট্রেনটি এই পথটুকু প্রায় বেশির ভাগ সময় যাত্রী বিহীন।এক একটা বগীতে লক্ষ করলে দেখা যায় দুই একজনের মতো যাত্রী আছে। এতে করে দেখা গেছে বাংলাদেশ রেলওয়ের আর্থিক খয় খতি হচ্ছে অনেক কারণ এই দির্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকা থেকে লালমনিরহাট প্রায় অনেক দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের উত্তর বংঙ্গের যাতায়াতকারী ট্রেনগুলোর মধ্যে বুড়িমারী এক্সপ্রেস এর পাশাপাশি পঞ্চগড় অভিমুখী আন্তঃনগর পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটির ও ঐ একই দুর অবস্থা এতো দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে যাতায়াত কারী গুলো যদি যাত্রীবিহীন চলাচল করে তাহলে সরকারের রাজস্ব আয় হবে কি করে। এর কারণগুলো কি এই কারণগুলো দেখার কি কেউ নেই অতএব আমি বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে এই ট্রেন দুটির যাত্রা বিরতি বাড়িয়ে যাত্রীদের সেবামূলক ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য। অর্থাৎ যাত্রা বিরতি বাড়িয়ে দিলে যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধা হবে সরকারের রাজস্ব আয় হবে। যেমন বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা থেকে লালমনিরহাট হকিমুখী ছেড়ে যাওয়ার সময় ঢাকার আদরে কর্মব্যস্তময় শহর গাজীপুর রেলওয়ে স্টেশনে যদি একটা যাত্রা বিরতি দেওয়া হয় আবার বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জের মধ্যে একটা স্টপিজ বাড়িয়ে দেওয়া হয় তাহলে হয়তো এক্সপ্রেস ট্রেনটি শুন্য পথে হাটাহাটি করবে না। এবং উত্তরবঙ্গের কর্ম করে খাওয়া খেটে খাওয়া দিনমুজুর মানুষগুলোর এবং ভদ্র সমাজের ভদ্র যাত্রী মহোদয়গণের যাওয়া আসার সুযোগ সুবিধা ও বেশি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। আবার আন্তঃনগর পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন টি ও যদি আরও দুই একটি যাত্রা বিরতি বাড়িয়ে দেওয়া হয় তাহলে হয়তো পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটিও শূন্য হাতে চলাচল করবে না এই বলে বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এখানে সমাপ্তি ঘোষণা করছি। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার এই রেল সেবা একটি যাত্রী সেবা অতএব যাত্রীদের যদি সেবা না হয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয় তাহলে তো আর যাত্রী সেবা হলো না সেই দিকটাও খেয়াল রেখে চলতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *